OrdinaryITPostAd

কচুর শাকের উপকারিতা ও অপকারিতা - গর্ভাবস্থায় কচুর শাক খাওয়ার উপকারিতা

 কচুর শাকের উপকারিতা ও অপকারিতা - গর্ভাবস্থায় কচুর শাক খাওয়ার উপকারিতা

কচু শাকের উপকারিতা অনেক। এবং গর্ভাবস্থায় কচুর শাকের যে পুষ্টি উপাদান সেগুলো বাচ্চা ও মা দুজনেরই খুবই উপকার করে। আজকে এই পোষ্টের মাধ্যমে আমরা কচুর শাকের উপকারিতা,  অপকারিতা ও পুষ্টিগুণসহ সকল বিষয় বিস্তারিত জানবো।

কচুর শাক আমাদের দেশের মানুষের কাছে খুবই পরিচিত একটি সবজি। এবং খুব সহজেই হাতের কাছে পাওয়া যায়। কচুর শাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন  থাকায় এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।

কচুর শাকের পুষ্টিগুণ

কচু শাকে পুষ্টি উপাদান অনেক বেশি থাকায় ছোট থেকে বড় সব বয়সের মানুষের এটা খেতে পারে। কচুর শাকে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি উপাদান। এই শাক দৈনন্দিন অনেক চাহিদা পূরণ করতে পারে। কচুর শাকের পুষ্টিগুণ ও উপাদান জেনে নেই।

প্রতি ১০০ গ্রাম কচু শাকে থাকে, শর্করা ৬.০০ গ্রাম, প্রোটিন ৩.৯ গ্রাম, লৌহ-১০ মিলিগ্রাম, ভিটামিন বি-১, থায়ামিন-০.২২ মিলিগ্রাম, ভিটামিন বি-২, ভিটামিন সি-১২ মিলিগ্রাম, চর্বি-১ ৫ গ্রাম,  ক্যালসিয়াম-২২৭ মিলিগ্রাম, খাদ্য শক্তি-৫৬ কিলো ক্যালরি।

কচুর শাকের উপকারিতা

সুস্থ শরীরের জন্য কচুর শাকের উপকারিতা বহু গুণ। এবং চিকিৎসাকরা নিয়মিত কচু শাক খাওয়ার পরামর্শ দেন।তবে শহরের চেয়ে গ্রামাঞ্চলে কচুর শাক বেশি পাওয়া যায়। কচু ডাঙ্গা ও পানি সকল জায়গাতে জন্মায়। মাটিতে জন্ম নেওয়া কচুর সংখ্যায় বেশি। কিছু আছে যেগুলো বন জঙ্গলে জন্ম নেয়। এগুলোকে বুনো কচু বলা হয়ে থাকে। এধরনের কচু খাওয়ার উপযোগী নয়। কচুর শাকের উপকারিতা দেওয়া হলো-

  • কচুর শাকে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম, ম্যাংগানিজ, ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস থাকে। তাই কচুর শাক  দাঁত ও হাড় গঠনে সাহায্য করে। তাছাড়া হারের ক্ষয় রোধ করতে সাহায্য করে। নিয়মিত খেলে দাঁত ও হার ভালো থাকে। অনেকেই কচু শাক খেতে অনেক বেশি পছন্দ করে।
  • কচুর শাকে পর্যাপ্ত পরিমাণে আয়রন থাকে। এই আয়রন রক্তস্বল্পতা পূরণ করতে সাহায্য করে। রক্তশূন্যতা রোগীদের ক্ষেত্রে কচুর শাক খুবই প্রয়োজনীয় একটি খাবার। রক্ত শূন্যতা ভোগা কোন রোগী যদি নিয়মিত কচুর শাকে খায় তাহলে তার সমস্যা দূর হয়ে যাবে।
  • কচুর শাকে ফাইবার বা আশ থাকে যা খাবারকে সহজে হজম করতে সাহায্য করে। যাদের কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা রয়েছে তারা নিয়মিত কচুর শাক খেলে তাদের কোষ্ঠকাঠিনের সমস্যা দূর হবে এবং পাকস্থলী সমস্যা দূর হবে।
  • কচুর শাকে অনেক বেশি পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে। ফলে এর লৌহ উপাদান সহজে শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। কচুর শাকের ভিটামিন সি শরীরে ক্ষত সারাতে সাহায্য করে। এজন্য শিশুদের নিয়মিত কচুর শাকে খাওয়ার অভ্যাস তৈরি করতে হবে।
  • কচুর শাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ থাকে। এটি আমাদের রাতকানা ছানি পড়া সহ চোখের বিভিন্ন সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে। কচুর শাক দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। এবং রাতকানা রোগ সারাতে কচুর শাকে ভূমিকা অপরিহার্য। 
  • নিয়মিত কচুর শাক খেলে রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা কম হয়। তাই প্রতি রক্ত রোগীদের ক্ষেত্রে প্রতিশ্রাব খাওয়া খুবই উপকারী। নিয়মিত কচুর শাক খেলে কোলন ক্যান্সার বা বেস্ট ক্যান্সারে অনেক অংশ কমে যায়।
  • কচুর শাকের বিভিন্ন ভিটামিন ও খনিজ উপাদান গর্ভবতী মা ও শিশুর জন্য অনেক উপকারী। আর কচু শাক আমরা খুব সহজেই পেয়ে থাকি। আমাদের আশেপাশে সহ অনেক জায়গায় কচুর শাক পাওয়া যায়। এবং খুবই সস্তা দামে এই শাক পাওয়া যায়। যা সহজে কোন মানুষকে সুস্থ থাকতে সাহায্য করে।
  • আমাদের শরীরে অক্সিজেনের সরবরাহের পরিমাণ ঠিক রাখতে কচুর শাক কার্যকরী ভূমিকা রাখে। এই শাকে থাকা আয়রন রক্তের পরিমাণ বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। এর ফলে অক্সিজেন সরবরাহ ঠিক থাকে। ফলে এর মধ্যে থাকা ভিটামিন রক্তপাতের সমস্যা প্রতিরোধে সাহায্য করে।

কচুর মূল খাওয়ার উপকারিতা 

কচুর মূল খেলেও কচুর শাকের মতো উপকার পাওয়া যায়। কচুর মূলেও প্রচুর পরিমাণে আয়রন, ম্যাঙ্গানিজ, লৌহ ইত্যাদি প্রচুর পরিমাণে থাকে। যা শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। কচুর মূলেও প্রচুর পরিমাণে আয়রন থাকে যা রক্তস্বল্পতা পূরণে বড় ধরনের ভূমিকা রাখে। রক্তশূন্যতায় ভুগছে এমন রোগী যদি নিয়মিত কচুর মূল খায় তাহলে তার সমস্যা দূর হয়ে যাবে।

আরো পড়ুনঃ টমেটো খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা
আবার উচ্চ রক্তচাপের রোগী যদি নিয়মিত ও কচুর রস খায় তাহলে তার কোলেস্টেরলের মাত্রা ঠিক থাকবে। জ্বর হলে রোগীকে দুধ কচু রান্না করে খাওয়ালে জল দ্রুত ভালো হয়ে যায়। আমাদের কাছে প্রাকৃতিক এরকম অনেক উপাদান আছে যেগুলো ব্যবহার করে আমরা সহজে সুস্থ থাকতে পারি। ডাক্তারের পরামর্শ মেনে নিয়মিত এগুলো খেলে সুস্থ থাকা যায়।

কচুর লতি খাওয়ার উপকারিতা

কচুর লতি খাওয়ার উপকারিতা অনেক। কচুর  লতিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আয়রন, যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। যারা নিয়মিত খেলাধুলা করে তাদের জন্য কচুর লতি খুবই উপকারী। আবার বাড়ন্ত শিশু ও গর্ভ অবস্থায় কচুর লতি খুবই উপকারী একটি খাদ্য। আবার যারা কেমোথেরাপি নিচ্ছে তাদের জন্য কচুর লতি খুবই প্রয়োজনীয় একটি খাবার।

কচুর লতিতে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম থাকে যা হাড় শক্ত করে ও চুল ভেঙ্গে যাওয়া রোধ করতে সাহায্য করে। এর মধ্যে ফাইবার ও আঁশের পরিমাণ অনেক বেশি থাকে, যা হজমে সাহায্য করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে।

কচুর মুখি খাওয়ার উপকারিতা

কচি মুখি অত্যন্ত পুষ্টিকর ও উপকারী একটি খাদ্য। এতে বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন মিনারেল খনিজ আয়রন ও ভিটামিন এ সি বি থাকে। আরো থাকে কপার,  জিংক, ম্যাগনেসিয়াম,  ক্যালসিয়াম,  সেলিনিয়াম, পটাশিয়াম, বিটা ক্যারোটিন নামের খনিজ উপাদান থাকে কচুর মুখিতে। 

এই উপাদানগুলো ভালো অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে। যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে এবং বয়স বৃদ্ধির হলেও শারীরিকভাবে সুস্থ থাকে। এবং এতে প্রোটিন ও থাকে। আর কচুর মুখিও খুব সহজে পাওয়া যায়। শহর বা গ্রাম সব জায়গাতেই খুব কম দামে বাজারগুলোতে পাওয়া যায়। যা আমরা সহজেই খেতে পারি।

কচুর শাক খেলে কি এলার্জি হয়

কচুর শাকে এলার্জি আছে কিনা এটা প্রশ্ন হলে, হ্যাঁ কচুর শাকে এলার্জি আছে। তবে কচুর শাক খেলে এলার্জি আছে কিনা এটা বুঝতে হলে কচুর শাক খেয়ে দেখতে হবে।কচুর শাক খাওয়ার পরে যদি এলার্জি কোন সমস্যা দেখা না দেয় তাহলে বুঝতে হবে আপনার খেতে কচুর শাক খেলে এলার্জির সমস্যা হবে না।কচুর শাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন মিনারেল খনিজ সহ নানা উপাদান আছে।

কচুর শাক খেলে অনেক সময় গলা ধরে। কচুতে অক্সলেট নামের একটি উপাদান আছে যার ফলে কচুর শাক খেলে বলা যাবে। তবে রান্নার সময় লেবু বা টক জাতীয় কোন কিছু দিলে আর গলা ধরবেনা।কচুর শাকে অনেক গুরুত্বপূর্ণ উপাদান আছে যা আমাদের শরীরের অনেক উপকার করে ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। তাই আমাদের নিয়মিত কচুর শাক, কচুর লতি, কচুর মুখি ইত্যাদি কচুর প্রায় সব অংশই খাওয়া যায়।

গর্ভাবস্থায় কচুর শাক খাওয়ার উপকারিতা

গর্ভাবস্থায় কচুর শাক খাওয়ার উপকারিতা অনেক। গর্ভাবস্থায় মা ও শিশু স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য বিভিন্ন প্রকার পুষ্টিকর খাদ্যের প্রয়োজন হয়। গর্ভাবস্থায় শিশু বৃদ্ধি ও মায়ের স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য অনেক বেশি পুষ্টি উপাদান দিতে হয়। সেইদিক বিবেচনা করলে দেখা যায়, কচুর শাকে যে পরিমাণ ভিটামিন মিনারেল সহ যত উপাদান আছে তা বাচ্চা ও মায়ের জন্য অনেক উপকারী।

  • গর্ভাবস্থায় শরীরে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টির প্রয়োজন হয়। আর কচুর শাক হল সেই উপাদান যেখানে সকল পুষ্টিগুণ একসাথে পাওয়া যাবে। এবং এই পুষ্টিগুণ খুব সহজেই হাতের নাগালে এবং কম মূল্য পাওয়া যায় বলে সব শ্রেণীর মানুষ এই পুষ্টিগুণ পেতে পারে।
  • কচুর শাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ আছে ফলে গর্ভাবস্থায় কচুর শাক খেলে মা ও শিশুর দুজনই সুস্থ থাকে। এবং অনাগত বাচ্চার দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখতে সাহায্য করে।
  • গর্ভাবস্থায় আয়রনের ঘাটতি পূরণের জন্য কচুর শাকে ভূমিকা অপরিহার্য। গর্ভাবস্থায় রক্তস্বল্পতা অনেক বড় একটি সমস্যা। যা আমরা সহজেই কচুর শাক খাওয়ার মাধ্যমে এই সমস্যা সমাধান করতে পারি।
  • কচুর শাকে ক্যালসিয়ামের পরিমাণ অনেক বেশি থাকে। ফলে গর্ভাবস্থায় কচুর শাক খেলে বাচ্চা হাড় ও দৈহিক গঠন বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
  • এছাড়াও জন্মের পর থেকে অন্তত ছয় মাস বয়স পর্যন্ত শিশুর প্রধান খাবার তার মায়ের দুধ। কিন্তু অনেক সময় বাচ্চা সঠিক পরিমাণে দুধ পায় না। এক্ষেত্রে বাচ্চার মা নিয়মিত কচুর শাক খেলে মাতৃ দুগ্ধের পরিমাণ বৃদ্ধি পায়।

দুধ কচু খাওয়ার উপকারিতা

বিভিন্ন ধরনের কচু হয়ে থাকে। এখন আমরা দুধ কচু খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে জানব। দুধ কচুও ভিটামিন পুষ্টিগুনে ভরপুর। দুধ কচুতে ভিটামিন মিনারেল, খনিজ, ম্যাগনেসিয়াম, পটাশিয়াম ইত্যাদি সকল ধরনের উপাদান রয়েছে। দুধ কচু খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিই-

  • শরীরে অনেক বেশি জ্বর হলে, দুধ কচুর রস খেলে জ্বর তাড়াতাড়ি ভালো হয়ে যায়।
  • যাদের বেশী মাত্রায় হাই প্রেসার থাকে তারা নিয়মিত দুধ কচু খেলে প্রেসার নিয়ন্ত্রণে থাকে।
  • নিয়মিত দুধ কচু খেলে শরীরে হাড় মজবুত থাকে। এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
  • দুধ কচু হাটের দুর্বলতা দূর করতে সাহায্য করে।
  • নিয়মিত দুধ কচু খেলে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পায়। ত্বক ভালো থাকে।

কালো কচু খাওয়ার উপকারিতা

এতক্ষণ আমরা দুধ কচু খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে জানলাম। এবার কালো কচু খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানবো। কালো কচুতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন রয়েছে।

  • কালো কচুশাকে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে লৌহ যা রক্তস্বল্পতা পূরণে সহায়তা করে থাকে।
  • কালো কচুতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ আছে যা দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখতে সাহায্য করে।
  • কালো কচুশাকে রয়েছে ফাইবার বা আঁশ যা, কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে।
  • এছাড়াও কালো কচুর শাকে আয়রনের বেশি থাকায় শরীরে হিমোগ্লোবিনের সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে।

 কচু শাক খাওয়ার অপকারিতা

সব জিনিসেরই ভালো-মন্দ দুটোই থাকে। কচুর শাকেও সামান্য পরিমাণ অপকারিতা রয়েছে। তবে সেই ক্ষেত্রে সাবধানতা মেনে খেতে হবে। তবে কিছু কিছু জায়গার কচু শাক খেলে বেশি সমস্যা হয়।

আরো পড়ুনঃ খেজুর খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা - খেজুর খাওয়ার নিয়ম


কচুর শাক খেলে এলার্জি সমস্যা দেখা দিতে পারে। অনেক সময় ফুসকুড়ি, লাল গোটা হয়ে যাওয়া,ফুলে  যাওয়া ইত্যাদি সমস্যা দেখা দেয়।

কচুর শাক  খেলে অনেক সময় গলা ধরে বা চুলকায়।

কচুর শাক খেলে অনেক সময় গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দেখা দেয়।

কচু বা কচুর শাক রান্না করার সময় অনেক সময় হাত চুলকায়।

কিডনি রোগীদের ক্ষেত্রে কচুর শাক খেলে সমস্যা হতে পারে।

পরিশেষে

কচু শাক আমাদের খুবই পরিচিত একটি খাবার। এবং খুব সহজেই আমরা কচুর শাক পেয়ে থাকি। কচুর শাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন, মিনারেল, খনিজ, ম্যাগনেসিয়াম, আয়রন, পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম সহ অনেক উপাদান রয়েছে। যা আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। এবং স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী একটি খাবার।

তাই আজকে পোষ্টের মাধ্যমে কচুর শাকের উপকারিতা, গর্ভাবস্থায় কচু শাক খাওয়ার উপকারিতা,  কচুর শাকের পুষ্টিগুণ ও উপাদান সহ আরো সকল বিষয় বিস্তারিত আলোচনা করার চেষ্টা করেছি। যা পড়ে কচুর শাকের গুরুত্ব সম্পর্কে বুঝতে পারবেন।

আশা করি পোস্টটি পড়ে উপকৃত হবেন। এবং সকলকে পোস্টটি শেয়ার করে অন্য কেউ জানার সুযোগ করে দেন। নিয়মিত এরকম আরো তথ্যমূলক পোস্ট পেতে www.jarinonline.com পেজটিতে চোখ রাখুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url