OrdinaryITPostAd

কালোজিরা খাওয়ার ১৫ টি উপকারিতা - কালোজিরার খাওয়ার নিয়ম

কালোজিরা খাওয়ার ১৫ টি উপকারিতা - কালোজিরার খাওয়ার নিয়ম

কালোজিরা দেখতে খুবই সাধারণ একটা বীজ মনে হতে পারে। কিন্তু এই সাধারণ বীজটিতে রয়েছে অসাধারণ সব উপাদান। নিয়মিত কালোজিরা খাওয়ার উপকারিতা  মানুষের বিভিন্ন শারীরিক সমস্যা দূর  করে থাকে। তবে কালোজিরা খাওয়ার নিয়ম অনুযায়ী খেতে হবে।

ইসলাম ধর্মে বলা হয়েছে।'' কালোজিরা হচ্ছে মৃত্যু ছাড়া সকল রোগের মহাঔষধ।'' এজন্য মুসলমানরা এই কালোজিরা কে অনেক বেশি মূল্যায়ন করে । এছাড়া কবিরাজী কাজেও কালোজিরা ব্যবহার করা হয়। আজকে আমরা নিয়মিত কালোজিরা খাওয়ার উপকারিতা ও কালোজিরা খাওয়ার নিয়ম সকল বিষয় বিস্তারিত জানবো ।

নিয়মিত কালোজিরা খাওয়ার উপকারিতা

নিয়মিত কালোজিরা খাওয়ার উপকারিতা বলে শেষ করা যাবে না। কালোজিরা সকল রোগের ওষুধ হিসেবে পরিচিত। Nigella Seeds কালোজিরার ইংরেজি নাম। বৈজ্ঞানিক গবেষণা জানা গেছে কালোজিরা শরীরের জন্য Strong Food হিসাবে কাজ করে। এতে এক ধরনের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আছে যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। আসুন আমরা কালোজিরা  খাওয়ার আরো কিছু উপকারিতা  সম্পর্কে জেনে নিই।

স্মরণ শক্তি বৃদ্ধি করে- এক কাপ রং চায়ের সাথে এক চা চামচ কালোজিরা তেল ও আরো সাথে এক চা চামচ কমলার রস বা পুদিনা পাতার রসের সাথে মিশিয়ে তিন বেলা নিয়মিত খেলে স্মৃতিশক্তি বাড়ে। নিয়মিতভাবে কালোজিরা খেলে দুশ্চিন্তা দূর হয়। মাথা ব্যথা কমে নিয়মিত ভাবে ঘুম হয়। 

কালোজিরায় অনেক বেশি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বা অ্যান্টিসেপটিক হিসেবে নিজেই কাজ করে যার ফলে রোগ- প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। মস্তিষ্কের স্মরণশক্তি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে থাকে।

সর্দি সারাতে- এক কাপ রং চায়ের সাথে এক চা চামচ কালোজিরা তেল ও মধু মিশিয়ে নিয়মিত খেলে সর্দি ও ঠান্ডা জনিত বিভিন্ন সমস্যা দূর হয়। কালোজিরার তেল নিয়মিত তিন বেলা ঘাড়ে ও মাথায় মালিশ করতে হবে।
এছাড়া কালোজিরা তেলের সঙ্গে এক চা চামচ মধু ও তুলসী পাতার রস মিশিয়ে খেলে সর্দি জ্বর কাশি ঠান্ডা জানিতে সমস্যা ঠিক হয়ে যায়।

 সর্দি বেশি বসে গেলে কালোজিরা বেটে কপালে প্রলেপ দিতে হবে। আরও ফল পেতে বুকে ও পিঠে নিয়মিত কালোজিরার তেল মালিশ করতে হবে।

বিভিন্ন প্রকার চর্মরোগ সারাতে- বিভিন্ন চর্ম রোগের ক্ষেত্রে কালোজিরা বা কালোজিরা তেল অনেক বেশি উপকারী। কালোজিরা তেল রং চায়ের সাথে মধু মিশিয়ে নিয়মিত তিন বেলা খেলে চর্মরোগ ভালো হয়। এবং আক্রান্ত স্থানে নিয়মিত মালিশ করতে হবে।

বাতের ব্যথা সারাতে- বাতের ব্যথা সারাতে নিয়মিত ভাবে ব্যথার জায়গায় কালোজিরা তেল মালিশ করতে হবে সাথে একটা চামচ হলুদ ও মধুর সাথে মিশিয়ে নিয়মিতভাবে দিনে তিনবার খেতে হবে। এভাবে দুই তিন সপ্তাহ খেলে ও ব্যথার জায়গায় মালিশ করলে আক্রান্ত জায়গায় অনেক উপশম হবে।

হার্টের বিভিন্ন সমস্যার ক্ষেত্রে- নিয়মিত প্রতিদিন কালোজিরা খেলে হার্টের রোগের অনেকটা উপশম হয়। কালোজিরা চিবিয়ে বা কালোজিরা তেল দুধের সঙ্গে মিশিয়ে খেলে হার্টের রোগীর জন্য অনেক বেশি উপকার করে। আর কালোজিরা তেল প্রতিদিন নিয়মিত বুকে মালিশ করতে হবে।

ডায়াবেটিস নিরাময়- ডায়াবেটিস রুগীর ক্ষেত্রে কালোজিরা অনেক বেশি উপকারী। প্রতিদিন নিয়মিত কালোজিরা পানির সঙ্গে মিশিয়ে বা চিবিয়ে সকালে খালি পেটে খেলে শরীরে গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে ফলে ডায়াবেটিস অনেক নিয়ন্ত্রণে থাকে। এছাড়াও কালোজিরা তেল দুধ বা লং চায়ের সাথে মিশিয়ে নিয়মিত খেলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকে।

অশ্ব রোগ নিরাময়ের ক্ষেত্রে- কালোজিরা নিয়মিত প্রতিদিন সকালে খালি পেটে চিবিয়ে এক গ্লাস পানি খেতে হবে। এভাবে দুই তিন সপ্তাহ নিয়মিত খেলে অশ্ব ক্ষেত্রে অনেক বেশি কাজ করে।

দুগ্ধ দানকারী মায়েদের ক্ষেত্রে- দুগ্ধ দানকারী মায়েদের ক্ষেত্রে কালোজিরার গুনাগুন বলে শেষ করা যাবে না। প্রতিদিন নিয়মিত কালোজিরা খেলে দুধের পরিমাণ বৃদ্ধি পায় ফলে বাচ্চা অনেক বেশি দুধ পায় যা কোন বাচ্চা বা তার মায়ের ক্ষেত্রে অনেক বেশি উপকার। কালোজিরা নিয়মিত ভর্তা করে খাওয়া বা চিবিয়ে ফেলে অনেক বেশি কাজ করে।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে- নিয়মিত কালোজিরা খেলে শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। শরীরের প্রতিটি অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সতেজ থাকে। ফলে শরীরে যে কোন জীবাণুর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলে শরীরকে জীবাণুমুক্ত করে এবং সার্বিকভাবে শরীরকে সুস্থ রাখে। এক চা চামচ কালোজিরার তেল ও এক চা চামচ মধু মিশিয়ে প্রতিদিন খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।

গ্যাস্ট্রিক রোগীর ক্ষেত্রে- নিয়মিত প্রতিদিন সকালে খালি পেটে কালোজিরা চিবিয়ে বা পানির সঙ্গে মিশিয়ে খেলে অনেক বেশি উপকার হয়। পায়খানা নিয়মিত হয় ফলে পেট ভালো থাকে।

জন্ডিস রোগীর ক্ষেত্রে- জন্ডিস রোগীর ক্ষেত্রে কালোজিরা অতিশয় ফলদায়ক কাজ করে। প্রতিদিন নিয়মিত সকালে ত্রিফলা ফলের শরবতের সাথে কালোজিরা মিশিয়ে খেলে জন্ডিস রোগের উপশম করে।

ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির ক্ষেত্রে- ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির জন্য কালোজিরা অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ কাজ করে কালোজিরায় লিনোলেইক নামক এসেন্সিয়াল ফ্যাটি এসিড থাকে যা ত্বককে বাইরের গরম আবহাওয়া ও যেকোনো ধরনের স্ট্রেস থেকে ত্বককে রক্ষা করে। যা ত্বকের উজ্জ্বলতা ধরে রাখতে সক্ষম হয়। ফলে ত্বককে সৌন্দর্য ও প্রাণবন্ত রাখতে সাহায্য করে।

লিভারের সুরক্ষার ক্ষেত্রে- লিভারের সুরক্ষার ক্ষেত্রে ভেষজ উপাদানটি অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। ভেষজ এই কালোজিরার উপাদানটি লিভারকে ক্যান্সারের জন্য দায়ী। আফলাটক্সিন নামক বিষ ধ্বংস করে। ফলে লিভার সুরক্ষিত থাকে। নিয়মিত সকালে প্রতিদিন খালি পেটে কালোজিরা পানি অথবা চিবিয়ে  খেলে লিভার ভালো থাকে।

চুল পড়া বন্ধ করতে- চুল পড়া বন্ধ করতে যে পুষ্টিগুণ দরকার হয় সেটা কালোজিরায় পর্যাপ্ত পরিমাণে আছে । ফলে নিয়মিত কালোজিরা খেলে চুলের যে পুষ্টিগুণের অভাব থাকে সেটা পূরণ করে । যা চুল পড়া বন্ধ করতে সাহায্য করে  চুলকে প্রানবন্ত ও উজ্জ্বল করে।

দাঁতের ব্যথা উপশমে- দাঁতের ব্যথা হলে কালোজিরা ভিজানো পানি দিয়ে কুলি করলে দাঁতের ব্যথা দূর হয় এবং মারি জিভা ও মুখের মধ্যে দুর্গন্ধ সহ অনেক সমস্যা সমাধান করে। নিয়মিতভাবে দুই তিন সপ্তাহ কালোজিরা যেন হালকা গরম পানি দিয়ে কুলি বা গড়গড়া করলে মারি ব্যথা দূর হয় ও সাথে গলা ব্যথা থাকলেও উপশম হয়।

শিশুর দৈহিক ও মানসিক বৃদ্ধিতে- দুই বছরের অধিক বয়সের শিশুদের নিয়মিত কালোজিরা খাওয়ার অভ্যাস করলে দ্রুত দৈহিক ও মানসিক বৃদ্ধি ঘটে। শিশুর মস্তিষ্কের সুস্থতা ও শারীরিক বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। তবে দুই বছরের নিচে বাচ্চাদের কালোজিরার তেল না খাওয়ানোয়াই ভালো। তবে শরীরে কালোজিরার তেল মালিশ করা যাবে।

প্রতিদিন কালোজিরা খাওয়ার নিয়ম

প্রতিদিন নিয়মিত সকালে খালি পেটে পানি অথবা চিবিয়ে খেলে কালোজিরা বেশি উপকার হয় তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে খালি পেটে কালোজিরা না খাওয়াই ভালো। আবার কালোজিরা ভেজে খাওয়া যায়। অনেকে আবার কালোজিরা ভর্তা করে খায় যা শরীরের জন্য অনেক উপকার।  

এছাড়াও কালোজিরা মধু বা দুধের সাথে খাওয়া যায়। কালোজিরা মেশানো রঙ চা তার সাথে পুদিনা পাতা বা কমলালেবুর রসের সাথে  মিশিয়ে খাওয়া যায়।

কালোজিরা তেল শরীরে যেকোনো ব্যথা বা ক্ষতস্থানে লাগালে ভালো হয়। যেকোনোধরনের ক্ষত বা চুলকানো জায়গায় কালোজিরা মেশানো পানি দিয়ে ক্ষত জায়গাটি ধৌত করলেও অনেক জীবাণু থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।

নিয়মিত ৭ দিন কালোজিরা খাওয়ার উপকারিতা 

নিয়মিত সাত দিন টানা কালোজিরা খেলে শরীরের অনেক উপকার হয়। শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির সাথে সাথে আরো অনেক কাজ করে যা আমরা জানবো আজকে,

  • কালোজিরা ও মধু একসাথে মিশিয়ে প্রতিদিন সকালে খেলে ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণে থাকে।
  • খালি পেটে এক গ্লাস পানির সাথে কালোজিরা চিবিয়ে খেলে পেট পরিষ্কার থাকে।
  • মধু ও পুদিনা পাতা কালোজিরা একসাথে মিশিয়ে খেলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ থাকে।
  • পুদিনা পাতার রস মধু কমলার রস কালোজিরা সকল উপাদান  নিয়মিত ৭ দিন খেলে  শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা।

কালোজিরা চিবিয়ে খাওয়ার উপকারিতা

কালোজিরা তো আমরা বিভিন্নভাবে খেয়ে থাকি একেক জন একেক রকম ভাবে কালোজিরা খায়। তবে কালোজিরা চিবিয়ে খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে এখন আমরা জানবো। কালোজিরা নিয়মিত প্রতিদিন   চিবিয়ে খেলে অনেক সমস্যা দূর হয়। যেমন-
  • হজম শক্তি বৃদ্ধি পায়
  • পেট পরিষ্কার থাকে
  • স্মৃতিশক্তি সতেজ রাখে
  • ঠিকমতো ঘুম হয়
  • শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে
  • শরীরের অতিরিক্ত ওজন ঠিক রাখে

প্রতিদিন কি পরিমান কালোজিরা খাওয়া উচিত

কোন জিনিসই অতিরিক্ত খাওয়া উচিত না। প্রতিটা জিনিসই খাওয়ার একটা নির্দিষ্ট পরিমাণ থাকে। সেভাবে না খেলে সেটার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দেয়। তাই কালোজিরা একটা নির্দিষ্ট পরিমাণ অনুযায়ী প্রতিদিন খেতে হবে প্রতিদিন নিয়মিত দুই বেলা বা তিন বেলা কালোজিরা খাওয়া যাবে। সকালে একবার খালি পেটে খাওয়া যেতে পারে। অনেক সময় কালোজিরা ভেজে ভর্তা করে ভাতের সঙ্গে খাওয়া যায় তবে বেশি না অল্প পরিমাণ খেতে হবে। প্রতিদিন এক টেবিল চামচ কালোজিরা দিনে ২-৩ বার খাওয়া যেতে পারে।

ওজন কমাতে কালোজিরার উপকারিতা

নিয়মিত কালোজিরা খাওয়ার উপকারিতা ওজন কমাতে সাহায্য করে। কালোজিরায় উচ্চ ফাইবার থাকে যা ক্ষুধা নিবারণে সাহায্য করে। হলে ঘন ঘন খিদা লাগে না যা ওজন কমাতে সাহায্য করে। কালোজিরা বিষন্নতা দূর করতেও সাহায্য করে অনেকে জানে যে বিষন্নতা হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট করে, যা ওজন বৃদ্ধির জন্য দায়ী।নিয়মিত কালোজিরার তেল খেলে শরীরে ক্যালরির পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে থাকে। তিনটি উপায়ে কালোজিরা খেলে ওজন দ্রুত কমবে-

মধু ও লেবু দিয়ে- এক চিমটি কালোজিরা গুঁড়ো করে নিতে হবে। তারপর এক গ্লাস হালকা গরম পানিতে কালোজিরার গুড়া এক চামচ মধু ও অর্ধেক লেবুর রস মিশিয়ে নিয়মিত পান করলে দ্রুত ওজন কমবে।

লেবুর রস ও কালোজিরা- লেবুর রস ও কালোজিরা একসাথে মিশিয়ে রোদে শুকাতে হবে। তারপর সেই শুকনো কালোজিরা প্রতিদিন নিয়ম করে খেতে হবে তাহলে শরীরের অতিরিক্ত মেদ ও ওজন কমবে।

কালোজিরার তেল- প্রতিদিন নিয়মিত কালোজিরার তেল খেলে শরীর থেকে অতিরিক্ত ক্যালরি নিয়ন্ত্রণ করে শরীরকে  সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।

বেশি পরিমাণে কালোজিরা খেলে কি ক্ষতি হতে পারে

প্রয়োজনের অতিরিক্ত কোন জিনিসই ভালো না। আর স্বাস্থ্যের ক্ষেত্রে হলে সেটা তো আরো বেশি ক্ষতি হতে পারে। তাই প্রতিদিন বেশি পরিমাণে কালোজিরা খাওয়া উচিত না এটা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতি হতে পারে।
  • হজমে সমস্যা হতে পারে
  • পেট ফেপে যেতে পারে
  • শরীরে সুগারের মাত্রা কমে যেতে পারে
  • বমি ভাব লাগতে পারে
কালোজিরা খেতে গিয়ে যদি এই সমস্যাগুলো দেখা দেয় তাহলে অবশ্যই তা পরিহার করা উচিত। তাহলে বুঝতে হবে এটা আপনার শরীরের জন্য অনেক বেশি উপকারী নাও হতে পারে। সে ক্ষেত্রে ক্ষতির সম্ভাবনা থাকে।

পরিশেষে

প্রিয় পাঠক আশা করি এই পোস্টটির মাধ্যমে নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন, নিয়মিত কালোজিরা খাওয়ার উপকারিতা, কালোজিরা খাওয়ার নিয়ম, এবং টানা ৭ দিন ধরে খেলে কি কি উপকার হতে পারে ও অতিরিক্ত পরিমাণে কালোজিরা খেলে কি ক্ষতি হতে পারে সকল বিষয় বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে। আশা করি পোস্টটি পড়ে আপনারা উপকৃত হবেন। আর পোস্টটি পড়ে আপনারা উপকৃত হলেই আমাদের পরিশ্রম সার্থক হবে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url