তীব্র গরমে ঘামের দুর্গন্ধ থেকে রক্ষা পাওয়ার ঘরোয়া উপায়
তীব্র গরমে ঘামের দুর্গন্ধ থেকে রক্ষা পাওয়ার ঘরোয়া উপায়
তীব্র গরমে স্বাভাবিকভাবে সবারই ঘাম হয়। কিন্তু এই ঘাম থেকে তৈরি হওয়া দুর্গন্ধ অস্বস্তিকর পরিবেশের সৃষ্টি করে। তাই আজকে এই পোষ্টের মাধ্যমে তীব্র গরমে ঘামের দুর্গন্ধ থেকে রক্ষা পাওয়ার ঘরোয়া উপায় বিস্তারিত জানতে পারবেন।
ঘামের দুর্গন্ধ মানুষের মাঝে বিবৃতকর পরিস্থিতি তৈরি করে। বন্ধুবান্ধবের আড্ডায়, অফিস আদালতে সব জায়গায় অপ্রীতিকর পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়। তাই ঘামের দুর্গন্ধ থেকে রক্ষা পেতে বিভিন্ন ঘরোয়া উপায় ব্যবহারের মাধ্যমে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখা যায়।
ঘামের দুর্গন্ধ হওয়ার কারণ
আমাদের ত্বকে ব্যাকটেরিয়া থাকে যা এপোক্রাইন গ্ল্যান্ড ও ও ইকক্রাইন থেকে নির্গত ঘাম প্রপানয়িক এবং ভ্যালেরিক আসিডে রূপান্তরিত করে ফলে ঘামের দুর্গন্ধ হয়। অনেকের মতে, ত্বকে ব্যাকটেরিয়া সংখ্যা বেড়ে গেলে ঘামের দুর্গন্ধ হয়। কিন্তু ব্যাকটেরিয়া প্রোটিনকে এসিডে পরিণত করার ফলেই এমনটি হয়। ব্যাকটেরিয়া তার জন্য উপযুক্ত পরিবেশ বা আবহাওয়া না পেলে প্রোটিন ভাঙতে থাকে। এমনকি সোডিয়ামযুক্ত খাবার বেশি খেলেও ঘামে দুর্গন্ধ হয়।
ঘামের দুর্গন্ধ থেকে রক্ষা পাওয়ার ঘরোয়া উপায়
তীব্র গরমে ত্বকে ঘাম হওয়াটা স্বাভাবিক। কিন্তু ঘাম থেকে অতিরিক্ত দুর্গন্ধ অস্বস্তিকর পরিস্থিতির সৃষ্টি করে। তাই ঘামের দুর্গন্ধ থেকে রক্ষা পাওয়ার ঘরোয়া উপায় নিচে দেওয়া হলো-
আর্মপিটঃ আর্মপিট বা বগলে এপোক্রাইন গ্ল্যান্ড অনেক বেশি থাকে। ফলে এখানে ঘামের উৎপত্তি অনেক বেশি হয়। তাই ঘামের দুর্গন্ধ থেকে রক্ষা পেতে আর্মপিট সবসময় পরিষ্কার রাখতে হবে। প্রতিদিন সমান দিয়ে গোসল করতে হবে। যাতে ব্যাকটেরিয়া কম আক্রমণ করে। তাহলে ঘামও কম হবে এবং শরীরে ঘামের দুর্গন্ধ কম হবে।
আর্মপিটের লোম পরিষ্কার করতে হবে। আর্মপিট লোম জমে থাকলে ব্যাকটেরিয়া অনেক সময় ধরে দুর্গন্ধ তৈরি করে। তাই নিয়মিত আর্মপিট পরিষ্কার করতে হবে। তাহলে শরীরে ঘামের পরিমাণ কম হবে এবং শরীরে দুর্গন্ধ কম তৈরি হবে।
গরম পানি দিয়ে গোসলঃ প্রতিদিন অন্তত একবার হলেও গরম পানি দিয়ে গোসল করতে হবে। গরম পানি শরীর থেকে ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করে। আর আবহাওয়া বেশি গরম থাকলে কয়েকবার গোসল করতে হবে। তাহলে শরীরে ঘাম কম হবে। এবং দুর্গন্ধ কম তৈরি হবে।
ন্যাচারাল ফাইবারযুক্ত কাপড় পরিধানঃ সিল্ক এবং সুতি জাতীয় কাপড় পরিধান করতে হবে। কারণ তীব্র গরমে সুতির জাতীয় কাপড় ত্বককে শ্বাস প্রশ্বাস নিতে সাহায্য করে। ফলে ঘাম সহজে বাষ্পায়িত হতে পারে। তাই ঘামের দুর্গন্ধ কম হয়।
পায়ের তালু পরিষ্কার রাখাঃ গরমে পায়ের তালুতে প্রচুর ঘামের সৃষ্টি হয়। আর এই কারণে পায়ের তালুতে ব্যাকটেরিয়ার পরিমাণ বেশি থাকে যা ঘামের গন্ধ করে। তাই নিয়মিত পা গরম পানি দিয়ে পরিষ্কার করতে হবে। এবং নিয়মিত পা ধুয়ে পরিষ্কার রাখতে হবে।
লেবুর সাথে মধুর সংমিশ্রণঃ লেবুর সাথে মধু মিশিয়ে ব্যবহার করলে ঘামের দুর্গন্ধ থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। হালকা গরম পানি এবং তাতে 2 টেবিল চামচ মধু ও তিন টেবিল চামচ লেবুর রস মিশিয়ে নিতে হবে। তারপর যেসব স্থানে ঘাম বেশি হয় সেসব জায়গায় লাগাতে হবে। পরে শুকনত তোয়ালা বিয়ে মুছে ফেলতে হবে। লেবু শরীরে ঘামের পরিমাণ কমাতে সাহায্য করে।
ভিনেগারঃ ভিনেগার অতিরিক্ত ঘামের পরিমাণ সাহায্য করে। আর ঘামের পরিমাণ কম হলে দুর্গন্ধ কম হবে। তাই রাতে ঘুমানোর আগে ভিনেগার আর্মপিটে লাগিয়ে ঘুমাতে হবে এবং সকালে উঠে ধুয়ে ফেলতে হবে। এভাবে নিয়মিত ভিনেগার ব্যবহার করলে ঘামের দুর্গন্ধ থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।
নিমপাতাঃ নিমপাতা একটি শক্তিশালী ব্যাকটেরিয়া ধ্বংসকারী উপাদান। ফুটন্ত গরম পানিতে কিছু নিমন পাতা দিতে হবে তারপর বিশ মিনিট পর নিম পাতা থেকে নিম পাতা বের হবে। তারপর একটু ঠান্ডা হলে শুকনো তোয়ালা ওই পানিতে ডুবিয়ে যেসব স্থানে ঘাম হয় সেসব স্থানে মুছে নিলে ঘাম হওয়ার পরিমাণ কম হলে এবং ঘামের দুর্গন্ধ থাকবে না।
টমেটোঃ টমেটো ত্বকের যত্নে যেমন উপকারী তেমন ত্বকের ঘামের দুর্গন্ধ দূর করতে খুবই উপকারী একটি উপাদান। ২-৩ টি টমেটো রস বের করে গোসলের পানিতে মিশিয়ে গোসল করতে হবে। এবং হাতেও পায়ে ঘাম বেশি হলে টমেটোর রস মেশানো পানিতে হাত-পা ভিজিয়ে রাখতে হবে। তাহলে ঘামের দুর্গন্ধ কম হবে।
গ্রিন টিঃ ঘামের দুর্গন্ধ দূর করতে গ্রিন টি খুবই উপকারী একটি উপাদান। ফুটন্ত গরম পানিতে গ্রিন টি দিয়ে কিছুক্ষণ ফুটাতে হবে। তারপর পানি ঠান্ডা হলে তোয়ালা ভিজিয়ে যেসব স্থানে ঘাম বেশি হয় সেখানে মুছতে হবে তাহলে ঘামের দুর্গন্ধ দূর হবে।
বেকিং সোডাঃ একটি পাত্রে ১ টেবিল চামচ বেকিং সোডা ও ১ টেবিল চামচ বেকিং পাউডার একসাথে মিশিয়ে রেখে দিতে হবে। এবং ঘুমানোর আগে পাউডার ঘামযুক্ত স্থানে এবং শরীরের বিভিন্ন ভাজযুক্ত জায়গায় লাগালে ঘাম কম হবে এবং ঘামে দুর্গন্ধ হবে না। কারণ বেকিং সোডা ব্যাকটেরিয়া দূর করতে সাহায্য করে।
জামা কাপড় থেকে ঘামের দুর্গন্ধ দূর করার উপায়
ব্যাকটেরিয়ার কারণেই ঘামের গন্ধ তৈরি হয়। যারা অতিরিক্ত ঘামেন, জিম বা ব্যায়ামের সময় ঘামে ভিজে যাওয়া কাপড় না ধুয়ে রেখে দিলে সেখানে ব্যাকটেরিয়া বাসা বেধে থাকে। আবার অনেক সময় ঘামে ভিজা কাপড় বাতাসে শুকিয়ে রেখে দেওয়া হয় তাতেও অনেক সময় ঘামের গন্ধ করে।
আবার অনেক সময় এমন জামা কাপড় থাকে যা কাঁচা যায় না সে ক্ষেত্রে করা রোদে শুকিয়ে রাখতে হবে। আবার ঘামে ভেজা জামা রোদে শুকানো না হয় তাহলে কাপড়ে ঘামের দাগ বসে যায়। অন্যদিকে ঘাম লেগে থাকা জামা ইস্ত্রি করা উচিত না।
ঘামে ভেজা জামা থেকে অনেক সময় ধোয়ার পরও বন্ধ দূর হয় না কারণ এতে ব্যাকটেরিয়া বেশ ভালো হবে বাসা বাঁধে। তাই ঘামের গন্ধ দূর করতে ভিনেগার ব্যবহার করা যেতে পারে। কারণ ভিনেগার বিরুদ্ধে লড়াই করে। এটি কাপড় থেকে গন্ধ দূর করতে সাহায্য করে।
ভিনেগার ব্যবহারের ক্ষেত্রে একটি পাত্রে গরম পানি নিয়ে এতে এক গ্লাস ভিনেগার দিতে হবে। এবার গন্ধযুক্ত জামা কাপড় ভিনেগার মেশানো পানিতে এক ঘন্টা ভিজিয়ে রাখতে হবে। এক ঘন্টা পর ভালো করে ধুয়ে ফেলতে হবে। ধোয়া কাপড় গুলো ভালো করে রোদে শুকিয়ে নিতে হবে। এভাবে ঘামে ভেজা কাপড় ধুলে কাপড়ে গন্ধ থাকে না।
মোজার দুর্গন্ধ দূর করার উপায়
অতিরিক্ত গরমে পায়ের ঘাম থেকে মোজাতে প্রচুর পরিমাণে গন্ধ সৃষ্টি হয়। আর এই গন্ধ থেকেও অনেক দুর্গন্ধের সৃষ্টি হয়। এই পরিস্থিতি থেকে মুক্তি পেতে মজা ব্যবহার প্রতি বেশি খেয়াল রাখা উচিত। এবং বিশেষভাবে মজার যত্ন নিতে হবে। মোজা থেকে দুর্গন্ধ দূর করা উপায় দেওয়া হলো-
- মোজা ধরার সময় কুসুম গরম পানিতে সামান্য লবণ মিশিয়ে কয়েক মিনিট মজা ডুবিয়ে রাখতে হবে। লবণ ছত্রাকের সংক্রমণ কমাতে সাহায্য করে এবং ঘামের কারণে পায়ে সৃষ্টি হওয়ার ছত্রাক দূর করে। লবণযুক্ত পানিতে ধীরে ধীরে ঘামের দুর্গন্ধ থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।
- বেকিং সোডা ও লেবু বেশ কার্যকরী ২ চামচ বেকিং সোডার সঙ্গে এক চামচ লেবুর রস ভালো করে মিশিয়ে ওই পানিতে মোজা ডুবে রাখলে ভালো কাজ করবে। এবং মোজা পরিষ্কার করতে সাহায্য করে।
- ভিনেগার পায়ের দুর্গন্ধ দূর করতে বেশি উপকারী। একটি বড় পাত্রে গরম পানিতে কয়েক চামচ ভিনেগার মিশিয়ে পা ডুবে রাখলে পায়ের দুর্গন্ধ দূর হবে এবং মোজাতে দুর্গন্ধ সৃষ্টি হবে না।
- পায়ের দুর্গন্ধ দূর করতে লেভেন্ডার তেল, পেপারমিন্ট বা লেবুর বেস্ট কার্যকরী পায়ে ব্যবহার করলে ঘাম কম হয় এবং মজাতে দুর্গন্ধ সৃষ্টি হয় না।
- মজার দুর্গন্ধ দূর করতে পায়ের যত্ন নিতে হবে। তাই বাইরে মোজা করার আগে অ্যান্টি-ব্যাক্টরিয়াল ময়শ্চারাইজার ব্যবহার করেতে হবে।
এন্টিব্যাকটেরিয়াল সাবান কি স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর
ব্যাকটেরিয়া থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য অনেকেই অ্যান্টিব্যাকটেরিয়ার সাবান ব্যবহার করে থা কে। কিন্তু অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল সাবানের উপকারের থেকে ক্ষতির পরিমাণ বেশি দেখা যায়। বিশেষজ্ঞদের মতে সব ধরনের সাবানে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদান থাকে। তাই আলাদা করে এন্টি ব্যাকটেরিয়াল সাবান ব্যবহার করার প্রয়োজন নাই।
এন্টিব্যাকটেরিয়াল সাবানের ক্ষতিকারক রাসায়নিক উপাদান থাকে। যা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। যদি কোন সাবানের গায়ে এন্টিব্যাকটেরিয়াল লেবেল লাগানো থাকে তাহলে বুঝতে হবে এই সাবানে ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করার অতিরিক্ত উপকরণ দেওয়া আছে যা শরীরের জন্য ক্ষতিকর। তাই ঘামের দুর্গন্ধ দূর করতে ঘরোয়া উপায় সমাধান করা অনেক বেশি উপকারী।
হাত-পা ঘামা নিয়ন্ত্রণের ঘরোয়া উপায়
অতিরিক্ত গরমে শরীর এমনিতে ঘামে। তার সাথে হাত পাও ঘামে কিন্তু অনেকের অস্বাভাবিক ভাবে ঘামতে থাকে। হাত-পা ঘামা একেবারে দূর করা না গেলে নিয়ন্তনে রাখা যায়। হাত -পা ঘামা নিয়ন্ত্রণের ঘরোয়া উপায় নিচে দেওয়া হল-
- নিয়মিত হাত-পা পরিষ্কার রাখতে হবে।
- বাতাস চলাচল করে এমন জুতা পরতে হবে। প্রাকৃতিক উপাদানে তৈরি যেমন চামড়া বা ক্যানভাস কাপড়ে জুতা পরতে হবে।
- সুতি বা বাঁশের তন্তুুর তৈরি মজা ব্যবহার করতে হবে। এই মজা হাত ও পায়ের বাড়তি ঘাম শুষে নিতে সাহায্য করে।
- হাত ও পায়ের তালুতে ট্যালকম পাউডার ব্যবহার করতে হবে।
- প্রতিদিন ২০ থেকে ৩০ মিনিট সময় নিয়ে ব্লাক টি মেশানো পানিতে হাত- পা ভিজিয়ে রাখতে হবে।
- আপেল সিডার ভিনেগার শরীরের ঘাম নিয়ন্ত্রণ করতে এবং ঘামের দুর্গন্ধ দূর করতে সাহায্য করে।
- চন্দনের গুড়া দিয়ে পেস্ট তৈরি করে হাতেও পায়ে লাগালে ঘাম নিয়ন্ত্রণ থাকে এবং ঘামের দুর্গন্ধ থেকে শরীরকে রক্ষা করে।
- সামান্য গরম পানিতে কর্পূর গুলে হাত ও পায়ে ১৫-২০ মিনিট ডুবে রাখলে হাত-পায়ের অতিরিক্ত ঘাম নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।
শীতকালে ঘামের দুর্গন্ধ দূর করার উপায়
গরমে ঘাম হওয়া একটি স্বাভাবিক ব্যাপার। কিন্তু শীতকালে অনেকের ঘাম হয়ে থাকে। যার ফলে জামা কাপড় দিয়ে দুর্গন্ধ বের হয়। শীতকালে ঘামের দুর্গন্ধ দূর করার উপায় দেওয়া হলো-
নিয়মিত গোসল করাঃ শীতকালে অনেকেই প্রতিদিন গোসল করে না। আবার অনেকে ঘাম হয়। ফলে
শীতকালে ঘামের দুর্গন্ধ তৈরি হয়। তাই শীতকালে যাদের শরীরে ঘাম হয় তাদের নিয়মিত গোসল করতে হবে এবং নিয়মিত কাপড় পরিষ্কার করতে হবে।
আরামদায়ক পোশাক পড়াঃ আরামদায়ক সুতি পোশাক পরলে শরীরে ঘাম হয় না এবং শরীর ভালো থাকে। শরীরে সহজে আলো বাতাস চলাচল করতে পারে। এবং ঘামের দুর্গন্ধ থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।
খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন করাঃ খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন আনা সব থেকে বড় সমস্যা। কড়া মসলাযুক্ত খাবার শরীরের দুর্গন্ধ বাড়াতে সাহায্য করে। আবার অ্যালকোহল যুক্ত খাবারও ঘামের গন্ধ বাড়াতে সাহায্য করে।
ডিওডোরেন্ট ব্যবহারঃ বগলে উপযুক্ত প্রোডাক্ট ব্যবহার করলে দুর্গন্ধ অনেক সময় কম হয়। ডিওডোরেন্ট ব্যবহার করলে ব্যাকটেরিয়া অতিক্রম পরিবেশ নিয়ন্ত্রনে রাখে। এবং ডিওডোরেন্ট ঘামের দুর্গন্ধ কে সুবাস সাহায্য করে।
পরিশেষে
অতিরিক্ত গরমে ঘাম হওয়াটা স্বাভাবিক হলেও ঘামের দুর্গন্ধ থেকে রক্ষা পাওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। কারণ ঘামের কারণে শরীরে যে দুর্গন্ধ সৃষ্টি হয় সেটা বিভিন্ন পরিস্থিতিতে অস্বস্তিকর সমস্যা কারণ হয়ে দাঁড়ায়। এবং অনেক সময় শরীর অসুস্থ হয়ে যায়।
গরমে ঘামের দুর্গন্ধ থেকে রক্ষা পাওয়ার ঘরোয়া উপায় সহ বিস্তারিত আলোচনা করা হলো এই পোস্টের মাধ্যমে। আশা করি পোস্টটি পড়ে ঘামের দুর্গন্ধ থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে। নিয়মিত বিভিন্ন তথ্যমূলক আরোও পোস্ট পেতে www.jarinonline.com ওয়েব সাইটে ভিজিট করুন।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url