প্রোটিনের চাহিদা মেটাতে মাশরুম খাওয়ার উপকারিতা বিস্তারিত জানুন

• ডায়াবেটিস প্রতিরোধে মাশরুমঃ ডায়াবেটিস হলো একটি প্রচলিত অসুখ প্রত্যেক ঘরে ঘরে প্রায় রয়েছে। ডায়াবেটিস সম্পূর্ণরূপে নিরাময় হয় না তবে এটি নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য মাশরুমের উপকারিতা।নিয়মিত মাশরুম খেলে ডায়াবেটিস বা ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে থাকে। ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য মাশরুম একটি আদর্শ খাবার।

•  প্রত্যেকটি ডায়বেটিকস রোগীদের জন্য ফ্যাট ও শর্করা জাতীয় খাবার অত্যন্ত মারাত্মক তবে মাশরুমে ফ্যাট ও শর্করা খুব কম এবং আজ প্রচুর পরিমাণে বেশি থাকায় এই খাবারটিক্স রোগীদের জন্য খুবই আদর্শ খাবার মাশরুম নিয়মিত খেলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকে ।

চর্মরোগ প্রতিরোধে মাশরুম

• উচ্চ রক্তচাপ ও হৃদরোগ প্রতিরোধে মাশরুমঃ মাশরুমের মধ্যে কোলেস্টেরল কমানোর প্রয়োজনীয় উপাদান প্রচুর পরিমাণে থাকায় মাশরুম খেলে উচ্চ রক্তচাপ ও হৃদরোগ নিরাময় হয়। 
• দাঁত ও হাড় গঠনে মাশরুমঃমাশরুমে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম ফসফরাস ও ভিটামিন ডি থাকায় এই সবজিটি দাঁত ও হার গঠনে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। বিশেষ করে শিশুদের ক্ষেত্রে মাশরুম দাঁত ও হাড় গঠনে সহায়তা করে তাই প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় মাশরুম অন্যতম।

• ক্যান্সার ও টিউমার প্রতিরোধে মাশরুমঃমাশরুমের মধ্যে ক্যান্সার প্রতিরোধ ও টিউমার প্রতিরোধের জন্য গুরুত্বপূর্ণ উপাদান রয়েছে। ফ্রান্স এর অধিবাসীগণ প্রচুর পরিমাণে মাশরুম খায় বলে তাদের ক্যান্সার ও টিউমার হয় না। আরো একটি বড় বিষয় হলো জাপানের একটি ল্যাবে প্রমাণ হয়েছে যে মাশরুমের মধ্যে ক্যান্সার প্রতিরোধ করার ক্ষমতা রয়েছে।

• আমাশয় প্রতিরোধে মাশরুমঃ মাশরুমের মধ্যে ইলুদিন ও এম ডি এস প্রচুর পরিমাণে থাকায় মাশরুম আমাশয় প্রতিরোধে একটি ঔষধি হিসেবে ব্যবহার হয়।

• দৃষ্টিশক্তি প্রতিরোধে মাশরুমঃ মাশরুমের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে খনিজ লবণ থাকায় মাশরুম দৃষ্টি প্রতিরোধক হিসেবে ব্যবহার করা হয়। খাদ্য হিসেবে