ড্রাগন ফল চাষ পদ্ধতি এবং বাড়ির ছাদে ড্রাগন ফল চাষের গুরুত্ব
ড্রাগন অনেক সুস্বাদু ও লোভনীয় একটি বিদেশী ফল। তবে বর্তমানে বাংলাদেশের আবহাওয়া ড্রাগন ফলের চাষ অনেক ভালো হচ্ছে। তাই আজকের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে ড্রাগন ফলের চাষ পদ্ধতি এবং বাড়ির ছাদে ড্রাগন ফল চাষের গুরুত্ব সহ সকল বিষয় বিস্তারিত আলোচনা করব।
ড্রাগন ফল মূলত আমেরিকার একটি ফল। কিন্তু এটি বাংলাদেশও অনেক বেশি জনপ্রিয় ও লাভজনক হওয়ায় অনেকেই ড্রাগন চাষে আগ্রহী হচ্ছে। তাই ড্রাগন চাষ পদ্ধতি এবং কিভাবে চারা তৈরি করতে হবে, মাটি তৈরি করতে হবে ইত্যাদি জানতে পুরো আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
ড্রাগন ফল
ড্রাগন ফল যুক্তরাষ্ট্রের একটি ফল তবে বর্তমানে বাংলাদেশেও এর ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়েছে । থাইল্যান্ড ফ্লোরিটা ও ভিয়েতনাম থেকে ২০০৭ সালে সর্বপ্রথম ড্রাগন ফলের চারা আনা হয় বাংলাদেশে তারপর থেকে ড্রাগন ফল চাষ পদ্ধতি এবং বাড়ির ছাদে বাগান ফল চাষের গুরুত্ব ব্যাপকভাবে সারা পেয়েছে। ড্রাগন ফলের গাছ কিছুটা ক্যাকটাস গাছের মতো দেখতে হয় গোলাকৃতির হয়ে থাকে।
ড্রাগন ফল দুই ধরনের হয় একটা হালকা গোলাপি এবং আর একটা সাদা রংয়ের। নরম শ্বাসযুক্ত গোলাপি রঙের এসব সাধু ফলের মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার ভিটামিন এবং মিনারেল। ড্রাগন ফল সাধারণত তিন প্রকার হয়ে থাকে। যেমন-
- লাল ড্রাগন ফল এবং পিটাইয়া এ ড্রাগন ফলটির খোসার রং লাল হয় এবং ভেতরের অংশ সাদা হয়ে থাকে।
- কোস্টারিকা এ প্রজাতির ড্রাগন ফলের খোসা এবং ভেতরের রং দুটোই লাল রঙের হয়ে থাকে।
- হলুদ রঙের ড্রাগন ফল এই প্রজাতির ড্রাগন ফলের খোসার রং হলুদ এবং ভেতরের অংশ সাদা হয়ে থাকে।
ড্রাগন ফলের পুষ্টিগুণ
ড্রাগন ফলে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন, মিনারেল ও আঁশ রয়েছে। এবং নিয়মিত ড্রাগন ফল খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। ড্রাগন ফলের পুষ্টিগুণ নিচে উল্লেখ করা হলো-
- আঁশ ০.৩৩- ০.৯০ গ্রাম
- পানি ৮০ থেকে ৯০ গ্রাম
- খাদ্য শক্তি ৩৫ থেকে ৯০ কিলোক্যালরি
- প্রোটিন ০.১৫থেকে ০.৫ গ্রাম
- চর্বি ০.১০ থেকে ০.৬ গ্রাম
- আয়রন ০.৩ থেকে ০.৭ গ্রাম
- ক্যালসিয়াম ৬ থেকে ১০মিলিগ্রাম
- শর্করা ৯ থেকে ১০ গ্রাম
- ভিটামিন-বি-৩ ০.২ থেকে ০.৪ মিলিগ্রাম
ড্রাগন ফল চাষ পদ্ধতি
ড্রাগন ফল চাষ করতে চাইলে প্রথমে ড্রাগন ফল চাষ পদ্ধতি সম্পর্কে জানতে হবে। কারণ এই ফল চাষের জন্য বিভিন্ন পদ্ধতি অবলম্বন করতে হয়। ড্রাগন ফল চাষের জন্য কিভাবে চারা তৈরি করতে হয় এবং মাটি তৈরি করতে হয় ইত্যাদি বিষয় জানা প্রয়োজন।
আবার অনেকে বাড়ির ছাদে ড্রাগন ফল চাষ করে থাকে। কিন্তু ছাদে কাজ করার জন্য কি ধরনের পাত্র লাগবে আবার এর মাটি কিভাবে তৈরি করতে হবে। এছাড়াও ড্রাগন ফল গাছ বড় হয়ে ফল ধরতে অনেক সময় লেগে যায় তাই এ বিষয়ে ভালো ধারণা থাকতে হবে।
ড্রাগন ফল চাষের জন্য মাটি তৈরি
ড্রাগন ফল চাষ করতে হলে প্রথমে ড্রাগন ফল চাষ পদ্ধতি এবং বাড়ির ছাদে ড্রাগন ফল চাষের গুরুত্ব ও মাটি প্রস্তুত সম্পর্কে জানতে হবে। এছাড়াও ড্রাগন ফলের মাটি তৈরির জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ উপাদান প্রয়োজন। সেগুলো হল-
- কেঁচো সার, গোবর সার, কোকোপি্ট এবং নারকেলের ছোবড়া ও গার্টেন ছয়েলের মিশিয়ে দিতে হবে।
- এরপর গার্ডেন ছয়েলের মধ্যে অল্প কিছু কেঁচো সার মিশিয়ে দিতে হবে ।
- এবার গার্ডেন ছয়েলের এবং কেঁচো সার যুক্ত মাটির মধ্যে সেক্সো পাউডার নিষে দিতে হবে
- এবার তৈরি কৃত মাটিতে ড্রাগন ফল গাছ লাগানো যেতে পারে।
ড্রাগন ফল গাছের চারা তৈরি
ড্রাগন গাছ অনেক শক্ত হওয়ার জন্য ড্রাগন গাছ চাষের নির্দিষ্ট কোন সময় কাল থাকে না বছরের যে কোন সময় এই গাছ চাষ করা যেতে পারে। ড্রাগন ফলের অনেক ধরনের বীজ থাকে। যার কারণে ড্রাগন ফলের গাছের চারা তৈরি করতে অনেক সময় লাগে। তাই ড্রাগন চাষ করতে চাইলে ড্রাগনের চাষ পদ্ধতি সম্পর্কে ভালো করে জানতে হবে এবং বাড়ির ছাদেও ড্রাগন চাষ অনেক ভালো করে করা যায়।
ড্রাগন ফল দ্রুত বর্ধনশীল ক্যাকটাস প্রজাতির বহুবর্ষজীবী একটি উদ্ভিদ। ড্রাগন ফলের চারা তৈরি করার জন্য অনেকগুলো বীজ লাগে। আবার কখনো কখনো একটি বীজ থেকে অনেক বীজে ছড়িয়ে পড়ে যার কারণে ড্রাগন ফলে বীজের সংখ্যা বেশি হয়।
অন্যান্য ফলের যেমন অনেক ধরনের জাত থাকে ঠিক তেমনি ড্রাগন ফলের ও অনেক ধরনের জাত থাকে। এ ফলের চাহিদা ও গুরুত্বপূর্ণ করে কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট ড্রাগনের একটি জাতের নাম বলেছিলেন সেটি হল বাড়ি ড্রাগন ফল-১। পরবর্তীতে আরো বের হতে পারে।
বাংলাদেশে মে থেকে আগস্ট মাস পর্যন্ত মোট ফলের ৬০ শতাংশ এবং সেপ্টেম্বর থেকে এপ্রিল মাসে ৪০ শতাংশ ফল উৎপাদন হয়েছে। ফলে এই মাসগুলোর মধ্যে ড্রাগন ফলের চাহিদা তুলনামূলকভাবে কম হয়ে যায়। এতে ড্রাগন চাষিরা আর্থিকভাবে ক্ষতির সম্মুখীন হয়।
ছাদে ড্রাগন ফল চাষের জন্য উপযোগী পাত্র
ড্রাগন ফল চাষ অনেক ভাবে করা যায়। কেউ জমিতে চাষ করেন আবার কেউ বাগানের চাষ করেন। আবার এদের মধ্যে কেউ নিজের বাড়ির ছাদেও চাষ করে থাকেন। তবে বাগানে চাষ করাই উত্তম। কারণ ছাদে চাষ করলে তাদের ক্ষতি হতে পারে।
ড্রাগন ফল চাষ করার জন্য উপযোগী পাত্রের প্রয়োজন। সেটা হতে পারে বাগানের জমি কিংবা ছাদে লাগালে ড্রাম এবং টব। আবার ছাদে লাগালে একটু বেশি জায়গা নিয়ে চারিদিকে ইট সাজিয়ে মাঝখানে বেশি মাটি দিয়ে চারা লাগানো যাবে। স্কুলড্রাগন ফল চাষের জন্য যে পাত্র গুলো হল-
ড্রামঃ ড্রাম এ ড্রাগন চাষ করা বেশি সহজ। আর ড্রাম ড্রাগন চাষ করলে বেশি ফসল পাওয়া যায় কারণ ড্রামে ড্রাগন চাষ করলে অতি তাড়াতাড়ি বীজগুলো ছড়িয়ে পড়ে। কারণ ড্রামে অনেক বড় জায়গা থাকে এবং মাটিও থাকে বেশি।
প্রথমে গ্রামের মধ্যে পর্যাপ্ত পরিমাণে একটু খালি রেখে এবং পানি নিষ্কাশনের জায়গা রেখে ড্রামের মধ্যে ভালো উন্নত মানের মাটি নিতে হবে এরপর মাটিগুলোকে হালকা করে মিলিয়ে নিয়ে এর মধ্যে চারাগুলো ছিটিয়ে দিতে হবে।
এরপর মাটি দিয়ে ঢেকে দিতে হবে এবং প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি দিতে হবে। যেন চারা গুলো বৃদ্ধি পায় এবং পর্যাপ্ত পরিমাণে পুষ্টি পায়। মাঝে মধ্যে গাছের বৃদ্ধি এবং চারাগুলো দ্রুত বেড়ে ওঠার জন্য যে সার গুলোর প্রয়োজন সেগুলো দিতে হবে।
টবঃ যেভাবে ড্রামে ড্রাগন চাষ করা যাবে তাড়াতাড়ি সেভাবে তবে চাষ করা সম্ভব নয়। কারণ ড্রাম এক জিনিস আর টব আরেক জিনিস। দুটি পাত্রের মধ্যে ভিন্নতা রয়েছে। দুইটির নাম যেমন আলাদা তেমন দেখতেও আলাদা।
ড্রাম দেখতে বড় আর টব একটু ছোট। ড্রামের মধ্যে বেশি পরিমাণে মাটি ধরবে এবং বেশি পরিমাণে চারা রোপণ করা যাবে কিন্তু টবে জায়গা কম কারণ এটি একটি ছোট পাত্র। এর ফলে এটিতে কম মাটি ধরবে এবং কম চারা রোপন করা যাবে। তবে দুটি পাত্রেই ড্রাগন চাষ করা সম্ভব।
ড্রাগন গাছের পরিচর্যা
ড্রাগন ফল চাষের মূল শর্ত হলো গাছের পরিচর্যা ঠিক রাখা। কারণ ড্রাগন বড় হয় গাছের পরিচর্যার ওপর। আর ড্রাগন গাছের পরিচর্যা করার জন্য অবশ্যই ড্রাগনের চাষ পদ্ধতি সম্পর্কে জানতে হবে। যেভাবে আমরা গাছের পরিচর্যা করব সেগুলো নিম্নরূপঃ এদিকে আয়
- প্রথমত মাথায় রাখতে হবে যে পরিচর্যা ঠিক না রাখলে ভালো ফসল হওয়া যাবে না। যদিও রোগবালায় তেমন আক্রমণ করে না তবুও পরিচর্যা ঠিক রাখতে হবে।
- যখন যে পাত্রে চারা রোপণ করব সে পাত্র অবশ্যই শুকনা হতে হবে এবং দেখতে হবে পাত্রটি চাষের জন্য উপযুক্ত কিনা।
- চারাগুলো রোপন করার পর ড্রামটিকে শুকনো রোদযুক্ত জায়গায় রাখতে হবে। যেন গাছটি আলো বাতাস পায় দ্রুত বেড়ে ওঠার জন্য।
- এরপর গ্রামের মধ্যে লাগানো চারাগুলোতে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি দিতে হবে কারণ যেহেতু ড্রাগন রসালো ফল তাই খুব একটা পানির প্রয়োজন হয় না।
- এরপর ড্রামের নিচে চার থেকে পাঁচটা ছিদ্র করে দিতে হবে যেন পানি বের হতে পারে।
- তবে দেখতে হবে পানিগুলো বের হচ্ছে কিনা যদি পানি ঠিকভাবে না বের হয় তাহলে গাছ তাড়াতাড়ি পচে যাবে।
- চারাগুলো দ্রুত বড় হওয়ার জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণে সার দিতে হবে।
- এরপর ড্রামটিকে ফাঁকা জায়গায় রাখতে হবে যেন দ্রুত বেড়ে ওঠার সুযোগ-সুবিধা পায়।
- যেহেতু ড্রাগনের গাছ অনেক লম্বা হয় এবং ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকে তাই তার জন্য পর্যাপ্ত ব্যবস্থা করতে হবে।
- ড্রাগনের গাছগুলো যেহেতু লম্বা তাই যেন ভেঙে না যায় এর জন্য গাছের সাথে কিছু বেঁধে দিতে হবে যেন হেলে না পড়ে যায়।
ড্রাগন গাছ থেকে ফল সংগ্রহ
ড্রাগন ফল সংগ্রহ করা সহজ নয়। কারণ অন্যান্য ফল যেমন সহজে পাওয়া যায় এবং তাড়াতাড়ি চাষ করা যায় ড্রাগন ফল তেমনটা নয়। এটিও রসালো ফল কিন্তু এটি চাষ হতে এবং ফল সংগ্রহ করতে বেশ অনেকটা সময় লেগে যাই।
ড্রাগন গাছ থেকে ফল সংগ্রহ করতে হলে ধৈর্য ধরতে হবে। ড্রাগন ফল তৈরি হতে অনেক
বেশি সময় লাগে। এটি আস্তে আস্তে চারা বৃদ্ধি পায় এবং আস্তে আস্তে গাছ বড় হতে থাকে এবং গাছগুলো যখন ছড়িয়ে ছিটিয়ে যায় তখন ফল ধরা শুরু করে।
তবে ফল ধরা মাত্রই যে গাছ থেকে ছিড়ে নিতে পারব কিংবা ফলটি তুলে খেতে পারব তা কিন্তু নয়। কারণ এটি অন্য কোন ফল নাই। অন্য ফল যত সহজে গাছ থেকে ছিড়ে পানি দিয়ে ধুয়ে খাওয়া যায় ড্রাগন ফল অত সহজে পানি ধুয়ে খাওয়া যাবে না।
ড্রাগন ফল খেতে হলে অনেক পরিশ্রম করতে হবে এবং ধৈর্য সাথে চাষ করতে হবে তাহলে দিন শেষে ভালো উন্নত ফলন পাওয়া যাবে। যা দেখতে যেমন সুন্দর লাগবে ঠিক তেমনি খেতে অনেক মজা। ড্রাগন ফল অনেক পুষ্টিকর একটি ফল।
ড্রাগন সংগ্রহ করার জন্য প্রথমত গাছ থেকে কাটিং করে নিতে হবে। এরপর এক থেকে দেড় বছরের মধ্যে গাছে ফল আসবে। কিন্তু ফল আসার পর সার দিয়ে দিয়ে বড় করতে হবে। এরপর যখন ফলের রং লাল হতে শুরু করবে তখন ফল খাওয়ার উপযুক্ত সময়।
ফলগুলো লাল হয়ে গেলে গাছ থেকে ছিড়ে পানিতে ধুয়ে কেটে খেতে হবে। এভাবে প্রতি বছর এক একটি গাছ থেকে পাঁচ থেকে ছয়টা ড্রাগন ফল সংগ্রহ করা সম্ভব।
ড্রাগন ফলের উপকারিতা
ড্রাগন ফল লাগানোর ফলে বেশিরভাগ মানুষ উপকৃত হয়ে থাকেন। কারণ ড্রাগন এমন একটি ফল যা পুষ্টিগুণ সম্পন্ন একটি উপকারী ফল। ড্রাগন ফলের উপকারিতা গুলো হল-
- এর ফল খেলে দ্রুত হজম হয়।
- এই ফল দেহের রোগবালাই দূর করে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
- এই ফল খেলে ক্যান্সারের মতো মরন ব্যাধি রোগ থেকে দূরে থাকা যায়।
- এটি চোখে জ্যোতি বাড়ায় এবং দৃষ্টি শক্তি বৃদ্ধি করে।
- দেহের হৃদপিণ্ডকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।
- চুল পড়া রোধ করে।
- ডায়াবেটিস কে নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে।
- দেহের ওজন নিয়ন্ত্রণ রাখতে সক্ষম।
- মুখের ব্রণ এবং দাগ দূর করা যায় যাই।
- হাড়কে শক্ত রাখতে এবং মজবুত করতে সাহায্য করে।
পরিশেষে
ড্রাগন ফল চাষের জন্য তেমন কোন অর্থের প্রয়োজন হয় না তবে অনেক ধৈর্যের প্রয়োজন হয়। এই সুস্বাদু রসালো পুষ্টিগুনে ভরপুর ফলটির মধ্যে প্রয়োজনীয় উপাদান রয়েছে তাই অনেকেই বাড়ির ছাদে ড্রাগন ফল চাষ করছে এবং ভালো ফলন লাভ করছে।
ড্রাগন গাছ থেকে ভালো ফলন পেতে হলে অবশ্যই ড্রাগন গাছের পরিচর্যা করতে হয়। জাগন গাছের বেশি পরিচর্যা হলে গাছ খুব দ্রুত ফল দেয়। ড্রাগন ফল দেখতে যেমন সুন্দর তার মধ্যে অনেক বেশি পুষ্টি রয়েছে বলে অনেকে বাড়ির ছাদে শখ করে ড্রামে ও টবে ড্রাগন ফল চাষ করে।
আজকের এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে ড্রাগন ফল চাষ পদ্ধতি এবং বাড়ির ছাদে ড্রাগন ফল চাষের গুরুত্ব এবং কিভাবে চারা তৈরি করতে হবে, মাটি তৈরি করতে হবে সহ সকল বিষয় বিস্তারিত জানতে পারবেন। আরো তথ্যমূলক আর্টিকেল পেতে www.jarinonline.com ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url