জিংক সিরাপ খাওয়ার উপকারিতা ও খাওয়ার নিয়ম
জিংক সিরাপ খাওয়ার উপকারিতা ও খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে হলে আজকের আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে। তাহলে আপনি জিংক সিরাপ এর গুনাগুন সম্পর্কে জানতে পারবেন।
জিংক সিরাপ সম্পর্কে অনেকেই শুনেছেন কিন্তু এই ওষুধ কি কাজে লাগে এবং কিভাবে খেতে হয় সে নিয়ম সম্পর্কে জানেনা আজকের আর্টিকেলটি শুধুমাত্র তাদের জন্য। আপনি যদি আজকের আর্টিকেলটি পড়েন তাহলে সবটা বুঝতে পারবেন।
জিংক সিরাপ খাওয়ার উপকারিতা
জিংক সিরাপ খাওয়ার উপকারিতা অনেক বেশি। জিংক সিরাপ মানবদেহের বিভিন্ন ভিটামিনের অভাব পুরন করে থাকে। এবং শরীরকে বিভিন্ন রোগের হাত থেকে রক্ষা করে থাকে। শিশুদের ক্ষেত্রে জিংক সিরাপ অনেক বেশি ভালো কাজ করে থাকে।
খাদ্যের বড় উপাদান জিংক এর মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে খনিজ উপাদান। যা মানবদেহে অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি উপাদান।জিংক মূলত প্রতিরোধ ব্যবস্থাপনা এবং ইমিউনিটি ধরে রাখতে সাহায্য করে মানবদেহে। অনেক সময় দেখা যায় যাদের শরীরের জিংক এর ঘাটতি আছে তাদের বিভিন্ন ধরনের ইনফেকশন দেখা যায়।
জিংক এর বড় একটি কাজ হল ক্ষত নিরাময় করা মানুষ যখন ছোট থাকে তখন তাদের শরীরের গুরুত্ব অনেক বেশি থাকে। এটি এন্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে শরীরের মুক্ত মৌল ক্ষতিকর পদার্থের সাথে লড়াই করে মানবদেহে প্রায় ৩০০ ধরনের এনজাইম এর গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হলো এ ধরনের উৎসেচক গুলো হজম বিপাক ইত্যাদি ধরনের সাহায্য করে মানবদেহে
এছাড়াও মানবদেহে সাদ ও ঘ্রাণের অনুভূতি ও জিঙ্ক প্রদান করে। আরো একটি বড় উপাদান জিংকের সাহায্যে মানবদেহে হাড় গঠন হয় যার দেহে জিংক এর অভাব রয়েছে তার শরীরের হাড় ক্ষয় এর ভয় থাকে। অর্থাৎ বয়সের যে কোন এক পর্যায়ে শরীরের যেকোনো হাড় ক্ষয় হতে পারে জিংক এর অভাবে।
শরীরের জন্য জিঙ্ক বড় একটি কার্যকরী উপাদান হবার পরেও মানব দেহের জিন উৎপন্ন হতে পারে না আবার মানবদেহের জিন সংরক্ষণ ও থাকে না তাই জিংক সিরাপ খাওয়ার উপকারিতা অনেক বেশি। প্রতিদিন মানুষ যে ধরনের খাবার খায় তার থেকে সঞ্চালিত ড্রিংক গুলো শরীরের মধ্যে থেকে কাজ সম্পাদন করে।
জিংক এর আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি
জিংক সম্পর্কে বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বব্যাপী গবেষণা ও আলোচনার পর সিদ্ধান্তে এসেছেন যে জিঙ্ক আন্তর্জাতিক ভাবে সুফল নিয়ে এসেছে যে বিশ্ব সাস্ত সংস্তা ও উনিসেফ ২০০৪ সালে শৈশব কালীন ডাইরিয়া থেকে মুক্তি পাউয়া যায়।
তারা ৫ বসর এর কম বয়সি শিশুদের ডাইরিয়ার জন্য জিংক সিরাপ উপজুক্ত এবং এই সিরাপ থেকে অনেক ভালো ফলাফল পাওয়া যায়। এজন্য এই সিরাপ খাওয়া অনেক গুরুত্বপূর্ণ এবং জিংক সিরাপ খাওয়ার উপকারিতা অনেক।
এছাড়াও আইসিডিআরবি এরপরেও জিঙ্ক নিয়ে গবেষণা অব্যাহত রাখে। প্রতিনিয়ত জিংক সিরাপ খাওয়ার উপকারিতা বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং মানুষ সম্পর্কে আরো বেশি সচেতন হচ্ছে। আইসিডিআরবি গবেষণা অনুযায়ী মতামত দিয়েছে যে ১০ চামচ এর জায়গা ৫ চামচ জিংক সেরাপ মানব দেহে কাজ করে।
আইসিডিআরবি গবেষণা অনুযায়ী জিংক সিরাপ খাওয়ার উপকারিতা সো জিংক এর গুনাগুন সম্পর্কে মানুষকে সঠিক তথ্য দিচ্ছে এজন্য আন্তর্জাতিকভাবে যে স্বীকৃতি পেয়েছে। একমি ল্যাবরেটরি জিংকের ট্যাবলেট তৈরি করেছে এর পাশাপাশি বেবি জিংক ও সৃষ্টি করেছে।
মানবদেহের জিংক এর উপকারিতা অনেক বেশি এজন্য পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুর যদি ডাইরিয়া আক্রান্ত হয় তাহলে ৪০% মানুষ জিংক পাই। শুধু বাংলাদেশের না সারা বিশ্বের বিভিন্ন জায়গায় জিংক নিয়ে গবেষণা করছে জিংক শুধু ডায়রিয়া নিরাময়ের জন্য নয় জিঙ্ক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এছাড়া অনেক গুনাগুন রয়েছে।
জিংক এর ঘাটতি থাকার লক্ষণ
মানব দেহে অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ একটি উপাদান। এজন্য যে সিরাপ খাওয়ার উপকারিতা অনেক বেশি রয়েছে যেহেতু মানব দেহে আলাদাভাবে জিংক তৈরি হয় না এইজন্য যে সিরাপ খাওয়ার উপকারিতা অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
কাজ করে জিংক মানবদেহে আর গঠন এর মতন কাজ করে এছাড়াও জিঙ্ক ক্ষতপূরণের কাজ করে যদি কারোর শরীরে জিংকের ঘাটতি থাকে তাহলে অনেকগুলো লক্ষণ দেখা যায়। যদি জিংক এর ঘাটতি যদি থাকে তাহলে অনেকগুলো সমস্যা দেখা যায় মানবদেহে।
জিংক এর ঘাটতি থাকলে মানবদেহে যেসব সমস্যা দেখা যায় সেগুলো হল স্বাদ ও ঘ্রাণ এর সমস্যা দেখা যাবে অরুচি ভাব শুরু হবে এবং অল্প কিছুতেই হতাশ হয়ে পড়বে। এছাড়াও আরও বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দিবে। তার মধ্যে বড় একটি সমস্যা হলো হাড় এর ক্ষয়।
এছাড়াও জিংকের ঘাটতি যদি থাকে মানুষ দেহে তাহলে জিংক এর অভাবে মানুষের চুল সহজেই পড়ে যাবে ক্ষত শুকাতে অনেক বেশি সময় লাগবে এবং ডায়রিয়ার মতন সমস্যা দেখা যাবে। তাই মানবদেহে সিরাপ খাওয়ার উপকারিতা অনেক বেশি এবং লাভজনক।
জিংক এর অভাবে শিশুদের কি সমস্যা হয়
জিংকের অভাবজনিত সমস্যা সবচেয়ে বেশি বাচ্চাদের হয়ে থাকে কেননা ছোটবেলা থেকেই বাচ্চাদের বিকাশ শুরু হয় আর ছোটবেলায় যদি শিশুদের লিংকের সমস্যা ঘাটতি দেখা দেয় তাহলে স্বাস্থ্য শুকিয়ে যাবে এবং বিকাশ ঘটতে অক্ষম হবে।
এছাড়াও বাচ্চাটি ঘন ঘন অসুস্থ হবে এবং বারবার ডায়রিয়া হবে তাই যদি জিংকের অভাব শিশুদের শরীরে দেখা দেয় তাহলে জিম সিরাপ খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে খুব ভালোভাবে তার পরিবারকে জানতে হবে এবং সময় মতো জিংক সিরাপ খাওয়াতে হবে।
শিশুদের জিংক এর অভাবে অনেক সমস্যা হয় তার মধ্যে হল মেজাজ খিটখিটে হয়ে যাবে। এছাড়াও শিশুদের ত্বক রুক্ষ-শুক্ষ দেখাবে এবং মাথার চুল ঝরে পড়বে ঘন ঘন অসুস্থ হবে ক্ষত নিরাময় হতে অনেক বেশি সময় লাগবে এছাড়াও আরো অনেক ধরনের সমস্যা দেখা দেয়।
মানবদেহের জিংক তৈরি হতে পারে না এর জন্য জিঙ্ক সেরা খাওয়ার উপকারিতা অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ এবং সকলের জন্যই জিংকে সিরাপ খাওয়া অনেক বেশি উপকার পাওয়া যায়। মানবদেহের জিংক আলাদা ভাবে তৈরি হয় না আবার মানবদেহের জিন ধরে রাখতে পারেনা।
এজন্য প্রতিদিন জিংক এর যুক্ত খাবার খেতে হবে প্রত্যেকটি মানুষকে এবং বাচ্চাদেরকে জিন সিরাপ খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে জেনে জিংক সিরাপ খেতে দিতে হবে। জিঙ্ক সিরাপ খাওয়ার উপকারিতা অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ এবং সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
জিংক সমৃদ্ধ খাবারের নাম
যেহেতু মানবদেহের জিংক তৈরি হতে পারে না তাই প্রতিদিন মানুষকে এমন খাবার খেতে হবে যার মধ্যে জিংক সমৃদ্ধ আছে। এছাড়া আরও একটি উপায়ে শরীরের জিংক দেওয়া যাবে সেটি হলো জিংকে সিরাপ খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে জেনে নিয়মিত জিংক সিরাপ খাওয়া।
যারা খেতে চান না জিংক সিরাপ তাদের জন্য প্রতিদিন এমন খাবার খাওয়া উচিত যার মধ্যে জিংক সমৃদ্ধ আছে এমন কয়েকটি খাবারের নাম লেখা হলো যার মধ্যে জিংক সমৃদ্ধ আছে।
- দুধ সহ দুধ জাতীয় খাবার
- সামুদ্রিক মাছ।
- গরুর মাংস।
- গরুর কলিজা।
- মুরগির মাংস।
- ঝিনুক।
- কাঁকড়া।
- কুমড়ার বীজ।
- ডিম।
- হলুদ ও সরিষার বীজ।
- তিল এর বীজ।
- সূর্যমুখীর বীজ।
- শিয়া বীজ।
- কচু শাক।
- পালং শাক।
- তুলসী বীজ।
- সরিষার শাক।
- মাশরুম।
- গমের লাল আটা।
- বিটরুট।
- কিসমিস।
এই সকল খাদ্যের জিংক এর উপস্থিতি রয়েছে। প্রতিদিন এ ধরনের খাদ্য তালিকায় রাখতে হবে এই সকল খাদ্য সমূহের মধ্যে কিছু খাদ্য। তৈরি হতে পারে না জিংক এর মতন উপাদান তাই খাদ্য তালিকার মধ্যে এই কয়েকটি খামার প্রতিদিন রাখা উচিত।
জিংক এর মধ্যে কি কি উপাদান আছে
জিংক সিরাপ খাওয়ার উপকারিতা অনেক বেশি এবং অনেক মানুষ জেমস সিরাপ অথবা জিংক ট্যাবলেট খায় জিংক সিরাপ খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে জানতে হলে প্রথমেই জানতে হবে জিংকের মধ্যে কি কি উপাদান আছে।
জিংক এর একটি ট্যাবলেটে আছে
- থায়ামিন হাইড্রোক্লোরাইড বিপি ৫ মিলিগ্রাম।
- নিকোটিনামাইট বিপি ২০ মিলিগ্রাম।
- জিংক সালফেট ইউএসবি ২৭.৪৫ মিলি গ্রাম।
- এলিমেন্টাল জিংক ১০ মিলিগ্রাম।
- রিপোপ্লাগিন-৫-ফসফেট জিংক সোডিয়াম বিপি ২.৪৭ মিলিগ্রাম।
এছাড়াও জিংক এর সিরাপ রয়েছে যার মধ্যে এই গুরুত্বপূর্ণ উপাদান থাকে মানুষ জিংক সিরাপ অথবা জিংক ট্যাবলেট খায়। তার প্রত্যেকটি মানুষের জানা দরকার জিংক সিরাপ খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে এছাড়াও জিংক ট্যাবলেট ও সিরাপ এর মধ্যে কি কি উপাদান আছে।
- প্রতি ৫ মিলি জিংক সিরাপ এর মধ্যে আছে
- থায়ামিন হাইড্রোক্লোরাইড বিপি ৫ মিলিগ্রাম।
- নিকোটিনামাইট বিপি ২০ মিলিগ্রাম।
- ১০ মিলিগ্রাম এলিমেন্টাল জিংক।
- পাইরেডক্সিন হাইড্রোক্লোরাইড বিপি ২ মিলিগ্রাম।
- জিংক সালফেট মনেহাইড্রট বিপি ২৭.৪৫ মিলিগ্রাম ইত্যাদি।
জিংক সিরাপ খাওয়ার নিয়ম
অনেক মানুষ আছে যারা জিংক সিরাপ অথবা জিংক ট্যাবলেট খায় তাদের জন্য জিংক সিরাপ ও জিংক ট্যাবলেট খাওয়ার মাত্রা ও কিভাবে খেতে হবে সেই সম্পর্কে জানা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ মাত্রা সম্পর্কে ও জিংক সম্পর্কে যদি না জানা হয় তাহলে জিংক সিরাপ ও ট্যাবলেট খাওয়া যাবে না
প্রতিটি ঔষধ চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেবন করা উচিত তবে অনেকে আছে যারা একবার জেগেছেকের পরামর্শ নিন তারপরে নিজে থেকে সে ওষুধটি সেবন করতে চান তাদের জন্য সে ওষুধ সম্পর্কে মাত্রা ও সেবনবিধি জানতে হবে তাহলেই নিশ্চিন্তে এসে ঔষধ সেবন করা যাবে।
যেহেতু প্রত্যেকটি মানুষের শরীরের জিংক এর উপকারিতা অনেক বেশি তাই জিংক সিরাপ খাওয়ার উপকারিতা ও অনেক গুরুত্বপূর্ণ এবং অনেক মানুষ জিংক সিরাপ ও জিংক ট্যাবলেট খেয়ে থাকে জিংক সিরাপ খাওয়ার উপকারিতা অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ জিনিস সিরাপ প্রত্যেকটি মানুষের দেহে অনেক গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হিসেবে কাজ করে।
আরও পড়ুনঃ কালোজিরা ও মধু খওয়ার উপকারিতা
তিন পর্যায়ে জিংক সিরাপ খাওয়া যায় তা হলো বাচ্চা শিশু ও প্রাপ্তবয়স্ক। এবং প্রত্যেকটি তিন পর্যায়ে আলাদা আলাদা এবং বিধি ও মাত্রার রয়েছে জিংক সিরাপ খাবার। বাচ্চাদের ক্ষেত্রে ৫ মিলে জিংক সিরাপ অর্থাৎ এক চামচ জিংক সিরাপ খেতে হবে একদিনে।এক থেকে দুইবার এছাড়াও চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া অত্যন্ত জরুরী।
শিশুদের ক্ষেত্রে জিংক সিরাপ খাওয়ার উপকারিতা রয়েছে তবে জিন সিরাপ খাওয়ার মাত্রা ও সেবন বিধিয়ে হলো দৈনিক দশ মিলি অর্থাৎ দুই চামচ করে দিনে ১ থেকে ৩ বার। চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া অত্যন্ত জরুরী জিংক সিরাপ খাওয়ার ক্ষেত্রে।
প্রাপ্তবয়স্কদের জিং সেরা খাবার অনেক উপকারিতা আছে তাই জিংক সেরা খাবার মাত্রা সেবন বিধি সম্পর্কে জানতে হবে প্রাপ্তবয়স্কদের জিংক সিরাপ খাওয়ার সেবন বিধি হলো দৈনিক দশ মিলি অর্থাৎ দুই চামচ করে দুই থেকে তিন বার এছাড়াও প্রত্যেকটি ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া অত্যন্ত জরুরী।
জিংক সিরাপ এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
জিংক সিরাপ খাওয়ার উপকারিতা অনেক সিরাপ এর এছাড়াও যে সিরাপ এর কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াও হয়েছে সেই সম্পর্কে প্রত্যেক মানুষকেই জানা উচিত কেন না জিংক মানুষের শরীরে অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি উপাদান এছাড়াও জিংক সেরাপ খাবার উপকারিতা অনেক আছে।
জিংক সিরাপ এর কিছু প্রতিক্রিয়া আছে সেগুলো সম্পর্কে অবশ্যই জানা উচিত। জিং সিরাপ এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হলো বমি বমি ভাব, ডায়রিয়া পরিপাকতন্ত্রের সমস্যা। বুকে ব্যথা, পেটে প্রদাহ, অরুচি, বুক জ্বালাপোড়া ইত্যাদি সমস্যা দেখা দেয়।
এছাড়াও অসংবেদনশীল রোগীদের ক্ষেত্রে জিংক সিরাপ অথবা জিংক ট্যাবলেট ব্যবহার করা অত্যন্ত মারাত্মক হতে পারে তাই অসংবেদনশীল রোগীদের জিংক সিরাপ থেকে অথবা জিন ট্যাবলেট থেকে দূরে রাখতে হবে।
জিংক সিরাপকে অবশ্যই ঠান্ডা ও শুষ্ক স্থানে রাখতে হবে ট্যাবলেটের ক্ষেত্রেও একই এছাড়াও সব সময় শিশুদের নাগালের বাইরে রাখতে হবে কেননা শিশুটা যদি সেটি হতে পারে তাহলে খেয়ে নেবে আমার ফেলেও দিতে পারে তাই নাগালের বাহিরে রাখতে হবে।
জিংক এর আরো কিছু ব্যবহার
সারা বিশ্বে বিভিন্ন দেশে জিংক নিয়ে অনেক ধরনের গবেষণা চলছে। গবেষকগণ জানান যে জিংক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এছাড়াও জিংক এর বিভিন্ন গুনাগুন রয়েছে। এছাড়াও সংক্রামক রোগের তীব্রতা কমাতে জিংক অনেক বেশি কাজ করে।
শরীরের জিংক এর উপকারিতা অনেক রয়েছে জিংক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর সাথে সাথে শিশুদের ক্ষুধা বৃদ্ধি করে এবং দূর করে মুখের অরুচি। এছাড়াও যে মানবদেহে হাড় গঠনে সাহায্য করে।
ডঃ মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ বলেন জিংক একটি গুরুত্বপূর্ণ অনুপুষ্টিকনা।
ডায়রিয়া ও নিমনিয়া সহ অনেক মারাত্মক রোগের ঔষধ হিসেবে জিংক বিবেচিত হয়েছে। জিংক এর পুষ্টিগুণ অনেক বেশি জিংক সিরাপ খাবার উপকারিতার শেষ নেই। জিংক মানবদেহে অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ এছাড়া উৎপন্ন হতে পারে না এবং মানবদেহে সংরক্ষণ ও থাকে না।
জিংক এর উপকারিতা যেমন অনেক বেশি এর সাথে সাথে জিংক এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াও রয়েছে সেটিকে মানুষকে খেয়াল রাখতে হবে জিংক সিরাপ খাওয়ার উপকারিতা অনেক বেশি এবং গবেষকরা জানান করো না কালীন সময়ে জিংক মানুষকে অনেক বেশি সাহায্য করেছে করুনার সাথে লড়াই করতে।
কমিউনিটি ক্লিনিকে অত্যাবশ্যকীয় ওষুধের তালিকায় জিমকে যুক্ত করা উচিত কেন না জিংক অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ জিংক সিরাপ খাওয়ার উপকারিতা অনেক বেশি রয়েছে জিংক মানুষকে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে এবং অনেক উপকার করে মানুষের শরীরে পেশি গঠনে।
পরিশেষে
জিংক সিরাপ খাওয়ার উপকারিতা অনেক বেশি এজন্য জিংক সম্পর্কে সকল তথ্য জানা উচিত আজকের আর্টিকেলে জিংক কি, জিংক এর আন্তর্জাতিক স্বীকৃত্,জিংক খাওয়া কেন উপকারী
মানবদেহের জিংক এর অবস্থান কোন খাবারে জিংক আছে এছাড়াও জিংক সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।
আশা করছি আজকের আর্টিকেলটির মাধ্যমে জিংক সিরাপ খাবার উপকারিতা সহ জিংক এর সম্পর্কে বিস্তারিত সকল তথ্য জানতে পেরেছেন এবং অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করতে পেরেছেন প্রতিনিয়ত নিত্য নতুন গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পেতে ভিজিট www.jarinonline.com পেজটি।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url